Xavier De Kestelier: Adventures of an interplanetary architect
জেভিয়ার দে কেস্তেলিয়ার: একজন আন্তগ্র্রহ আর্কিটেক্টের অ্যাডভেঞ্চার
Xavier De Kestelier is an architect and technologist with a passion for human space exploration. Full bio
Double-click the English transcript below to play the video.
to an exhibition on space,
একটা প্রদর্শনী তে নিয়ে গিয়েছিলেন,
I think it was 1988,
বড়ত্বের লড়াই চলছিলো,
between the Americans and the Russians
they brought a Mir space station.
and check it all out.
কোথায় কোন তার ছিলো,
where the wires were,
কোথায় কাজ করতো।
where they were working.
I started drawing spaceships.
science fiction spaceships, no.
would be made out of,
where the screws were.
কোথায় স্ক্রুগুলো থাকবে।
become a space engineer,
আমি একজন স্পেস ইঞ্জিনিয়ার হইনি,
that I've been involved with
quite different shapes,
for different environments.
ডিজাইন ততই আকর্ষনীয় হয়ে উঠবে,
becomes really interesting
সারা বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে আছে।
have been all over the world.
this map wasn't good enough.
এই মানচিত্রটি যথেষ্ট ভালো ছিল না।
a project on the Moon
চাঁদের উপর একটা প্রজেক্ট করতে যাচ্ছিলাম
চাঁদের জন্য একটা আবাসস্থল ডিজাইন করার জন্য
মঙ্গল গ্রহের উপর,
at a habitation on Mars.
একটি প্রতিযোগিতা।
সেখানে যেসব উদাহরণ রয়েছে।
the precedents that are there.
it's kind of difficult, of course,
এটা একটু কঠিনই,
তখনো আমার জন্মই হয়নি,
I wasn't even born yet,
দীর্ঘ ক্যাম্পিং ট্রিপ এর মত, তাই না,
a long camping trip, isn't it,
on another planet or a moon,
কোন কিছু নির্মান করতে চাইবেন,
how to get it there.
উদাহরনস্বরূপঃ
চাঁদে এক কেজি ওজনের জিনিস নিয়ে যেতে,
to the Moon's surface,
স্থান সীমিত। ঠিক?
by seven meters, not that much.
খুব বেশি নয়।
একটা আর্কিটেকচারাল সিস্টেম,
or compactable, and light,
চাঁদের মত কঠিন কোন পরিবেশে যাবেন।
to a very harsh environment like the Moon.
it could be 100 degrees Celsius
100 ডিগ্রী সেলসিয়াস হতে পারে
মাইনাস 100 ডিগ্রী সেলসিয়াস।
it could be minus 100 degrees.
any magnetic fields,
সোলার রেডিয়েশন বা মহাজাগতিক রেডিয়েশন -
solar radiation, cosmic radiation --
from that as well,
সেগুলো আকাশেই পুড়ে যাবে না,
will not get burned up,
the astronauts from that.
আর আমাদের বিশাল স্তুপ দরকার।
and we need mass.
ourselves from the temperatures,
নিজেদেরকে তাপমাত্রা থেকে বাঁচাতে,
আমাদের এই নীল অংশটা রয়েছে।
as you can see.
এটাতে অনেক জায়গা থাকবে,
and a lot of lab space,
the support structures in,
এবং এয়ারলক থাকবে এতে।
গম্বুজের মত একটা কাঠামো,
that domed structure,
to get this material from?
সিমেন্ট চাঁদে নিয়ে যাবো?
from Earth to the Moon?
because it's way too heavy.
and use local materials.
we deal with on Earth as well.
কাজ করার চেষ্টা করি।
আমরা কোন কিছু নির্মান করি,
or whatever country we build in,
কি কি উপাদান পাওয়া যায়
what are the local materials here?
what are the local materials?
এর স্থানীয় উপাদানগুলো কি কি?
regolith, Moon regolith.
রেগোলিথ, মুন রেগোলিথ।
এটা সর্বত্রই রয়েছে, ঠিক?
up to a few meters everywhere.
কয়েক মিটার পর্যন্ত পুরু।
আমরা নির্মান করবো কিভাবে?
একটি 3D প্রিন্টার কি?
what a 3D printer is,
probably something about this size
এটা হয়তো এই আকারের কিছু একটা
that are about this size.
চাঁদে আনতে যাচ্ছি না
a massive 3D printer to the Moon
something like this one here.
a small robot rover,
পাতলা একটা স্তর তৈরি করবে,
a thin layer of regolith,
একটা রোবট থাকবে
the robot that will solidify it,
structure that we're printing,
is a closed-cell foam structure.
সেটা হচ্ছে,
to solidify certain parts,
বাইন্ডার আনতে হবে,
less binder from Earth,
দিয়ে ঢেকে দেয়ার এই পদ্ধতি
with a protective dome
ব্যাবহার করেছি।
printing these dome structures.
গম্বুজের কাঠামো প্রিন্ট করছে।
between Mars and the Moon,
and the real distance,
Curiosity, looking back at Earth.
মঙ্গল থেকে পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে।
ওটা পৃথিবী, 40 লক্ষ কিলোমিটার দূরে।
that's Earth, 400 million kilometers away.
of the Earth to the Moon, pretty far away,
হাজার গুন বেশি, অনেক অনেক দূরত্ব,
উদাহরনস্বরুপঃ কিওরিওসিটি রোভারের সাথেও নেই
with, for example, the Curiosity rover.
দূর-নিয়ন্ত্রন করতে পারবোনা।
"ওহে, মঙ্গলের রোভার, বামে যাও,"
প্রায় ২০ মিনিট সময় লাগবে।
would take 20 minutes to get to Mars.
before it can tell me,
রোভারটি আমাকে এটা বলতে, যে,
doesn't arrive at Mars.
just one or two rovers
a termite's mound, you know?
of the colony of the termites away,
to build the mound.
or robots don't arrive,
but you will still be able to do it.
আমরা এটা তৈরি করতে পারবো।
three different rovers.
and bringing it to the structure.
পৌঁছে দিতে পারদর্শী।
ছোট ছোট পা সহ, সবচেয়ে ছোটটি,
the little ones with the little legs,
and sit on a layer of regolith
create that dome structure.
এটা একটা ছোট্ট ঝাঁক।
It's a small swarm.
বালি সরাতে কতটুকু সক্ষম,
to move sand around,
or giving them a predescribed path.
অথবা নির্দিষ্ট কোন পথ ও বলে দেয়নি।
তাদেরকে একটা কাজ দেওয়া হয়েছিলো।
পাথর বা এরকম কোন বাধা পড়ে,
an obstacle, like a rock,
তাদের ব্যাটারি ফুরিয়ে যেতো,
their batteries died,
to finish that task.
we decided to do three domes,
তিনটা গম্বুজ তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি,
একটা বেস তৈরি করবে।
each of the domes
একটি লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম নির্মিত আছে।
built in the floor,
well, this is pretty crazy.
আরে, এটা একটা পাগলাটে ব্যাপার।
স্পেসের সাথে সম্পৃক্ত হতে গেলেন কেন?
get involved in space?
or a design view,
জটিল সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
and really constrained problems.
ডিজাইন এবং আর্কিটেকচারের একটি স্থান রয়েছে,
a place for design and architecture
প্রজেক্টের ক্ষেত্রে।
interplanetary habitation.
ABOUT THE SPEAKER
Xavier De Kestelier - Architect, technologistXavier De Kestelier is an architect and technologist with a passion for human space exploration.
Why you should listen
Xavier De Kestelier is interested in designing long-term space habitats and believes that architects have a crucial role to play in the design of any future settlements on Mars or the moon. He has worked on research projects with both ESA and NASA and is interested to see how 3D printed structures could protect astronauts from solar radiation, meteorites and extreme temperatures.
He was previously co-Head of Foster + Partners' Specialist Modelling Group (SMG), the architecture practice’s multi-disciplinary research and development group.
Over the years De Kestelier has been a Visiting Professor at Ghent University, Adjunct Professor at Syracuse University and a Teaching Fellow at The Bartlett School of Architecture. Since 2010, he has been one of the directors of Smartgeometry, a non-profit educational organisation for computational design and digital fabrication.
Based in London, De Kestelier is currently principal and executive board member at international design practice HASSELL where he leads the global efforts in design technology and digital innovation.
Xavier De Kestelier | Speaker | TED.com